মনির খান বিশেষ প্রতিনিধি। নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার পাংখারচর গ্রামের জাহাঙ্গীর মোল্লার ছেলে মেহেদী হাসান গত ৬ মাস পূর্বে শরিয়ত মোতাবেক বিবাহ করেন, চরকরফা গ্রামের মিলন শেখের মেয়ে মিথিলা খানম কে। স্ত্রী মিথিলা খানম কে রেখে মেহেদী হাসান ঢাকা একটি কোম্পানীতে চাকুরী নেন। সেই সুযোগে মিথিলা- বাড়িতে থাকা উঠতি বয়সের দেবর আমীর হামজা কে পরকীয়ার ফাদে ফেলে এক বিছানায় ঘুমানো সহ ফষ্টিনষ্টির ঘটনা বাড়ির লোকজনের মধ্যে প্রকাশ পায়।
দেবর ভাবীর পরকীয়ার ঘটনার বেগতিক দেখে বাড়ির লোকজনের মধ্যে কানাঘুষা শুরু হয়, এবং বাড়ির লোকজন ২ জনকে ই শাসন ও বারন করে তাদের কে ফেরাতে না পারায়। পরিবারের লোকজন মিথিলা খানম ও আমীর হামজা কে প্রশ্ন করেন,তোমরা কি চাও? উত্তরে তিনারা বলেন, আমাদের ২ জন কে বিবাহ দিয়ে দেন, এটা কে পরিবারের লোকজন মেনে নিতে অপারগতা জানালে গত ১২ জুলাই শুক্রবার পাংখারচর গ্রামের মেহেদী হাসানের নীজ বাড়ি থেকে দেবর আমীর হামজা ও ভাবী মিথিলা উভয়ে ই ঘরের মধ্যে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার করার চেষ্টা করে । উক্ত ঘটনায়, দেবর ভাবী ২ জনেই লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ বিষয়ে ছেলের মা পারভীন লোহাগড়া থানায় তাদের পরকিয়া সম্পর্ক ও একাধিকবার আত্মহত্যার কথা উল্লেখ পূর্বক একটি অভিযোগ দায়ের করেন।