1. chitrabani24@gmail.com : admin :
  2. qwsd@postcards-hawaii.com : leannetolmer375 :
  3. herokkazi6@gmail.com : mohidul :
  4. saddamuddinraj@gmail.com : Saddam Uddin Raj : Saddam Uddin Raj
  5. yusuf@ataberkestate.com : TimothyGuete :
লক্ষীপাশা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ , গ্রাহকদের কাছ থেকে মিটার টেম্পারিংয়ের নামে বাণিজ্য। » Chitrabani 24 | online news paper
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন

লক্ষীপাশা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ , গ্রাহকদের কাছ থেকে মিটার টেম্পারিংয়ের নামে বাণিজ্য।

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৫ জুন, ২০২২
  • ৭২২ জন পাঠক দেখেছে

মনির খান বিশেষ প্রতিনিধি।

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার লক্ষীপাশা জোনাল অফিস যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর আওতাভুক্ত অফিসে নানা ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়।

গ্রাহক সূত্রে জানা যায় যে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এই অফিসের ডিজিএম ও জুনিয়র ইন্জিনিয়ার তাদের কিছু দালাল চক্রের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত গ্রাহকদের বোকা বানিয়ে মিটার টেম্পারিং কথা বলে মিটার খুলে এনে ১/২ মাস পরে গ্রাহকদের নোটিশ করে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে ডেকে এনে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া যায় ।

এ বিষয়ে লোহাগড়া সিকদার হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ইব্রাহিম বলেন, আমার হাসপাতালে লক্ষীপাশা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের জুনিয়ার ইঞ্জিনিয়ার মাহাফুজুর রহমান বলেন আপনার ৬ টি মিটারের মধ্যে ৫ মিটারে সমস্যা আছে এই বলে ৫ টি মিটার খুলে নিয়ে যায়।

এবং ১৮ দিন পর উক্ত অফিসে যাওয়ার জন্য একটি নোটিশ পাই। তারই পেক্ষাপটে আমি অফিসে উপস্থিত হলে ডিজিএম ও ইঞ্জিনিয়ার বলেন আপনি ১৮ লক্ষ টাকার বিদ্যুৎ চুরি করেছেন?যদি আপনি এই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ না করেন তাহলে আপনার নামে মামলা করা হবে। তার কিছুক্ষণের মধ্যে অফিস থেকে বের হলেই ডিজিএম ও ইঞ্জিনিয়ার এর কিছু দালাল এসে আমাকে বলে ভাই আপনার সমস্যা টা কি? তখন আমার বিষয়টি খুলে বললে তারা বলেন ডিজিএম ও ইঞ্জিনিয়ার আমার খুব কাছের মানুষ। আপনার তো এ টাকা দিতে ই হবে, না দিলে মামলা খাবেন।

আর পল্লী বিদ্যুৎএর মামলা তো জানেনই । এ ভাবে আমাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ১৮ লক্ষ টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকায় নিয়ে আসে সেটা ও আমি অপারগতা জানালে ৮ লক্ষ টাকায় নিয়ে আসে, পরবর্তীতে দালালচক্র এবং ডিজিএম ও ইঞ্জিনিয়ারের সমন্বয়ে ৬ লক্ষ টাকায় সমাধান করা হয়।

No description available.

৬ লক্ষ-টাকা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে জমা দিলেও আমাকে ৫ লক্ষ টাকার একটি রশিদ দেওয়া হয়।
এমন ভাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ক্লিনিক মালিকদের কাছ থেকে এ রুপ অভিযোগ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে ইব্রাহিম সাংবাদিকদের কাছে বলেন মিটার টেম্পারিং এর নামে ৬ লক্ষ টাকা দিতে গিয়ে আমি হয়েছি দিশেহারা, হারিয়েছি আমার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। তাদের এই মিটার টেম্পারিং এর মায়াজালে পড়ে আমার মতো আরো অনেক ব্যবসায়ী হয়েছে দিশেহারা।

এ বিষয়ে লক্ষীপাশা জোনাল অফিস যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর ডিজিএম এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি তথ্য দিতে অনীহা প্রকাশ করেন।

যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন বিষয়টি আমি তদন্ত করে দেখবো।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

© All rights reserved © 2022 | Chitrabani 24
Theme Customized By BreakingNews