বিশেষ প্রতিনিধিঃ খন্দকার ছদরুজ্জামান
নড়াইল কালিয়া উপজেলার চাচুড়ি ইউনিয়নের সুমেরুখোলা এলাকায় মাছেরু ঘেরা বিষ প্রোয়োগে কয়েক লাখ টাকার মাছ মাছ বিনষ্ট!? দখলনিতে ব্যার্থহয়ে সমিতির মধ্যে সন্দেহ ভাজন ৪-৫ জন এঘটনা ঘটিয়েছ বলে অভিযোগ করেছে মাছ চাষিরা। সমবায় পদ্ধতিতে কয়েক যুগধরে চাষকরে আসা মাছ চাষিদের মাথায় হাত। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা।
প্রাপ্তঅভিযোগ ও সরোজমিনে তথ্যে প্রকাশঃ নড়াইল সদরের ভদ্রবিলা ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা ও কালিয়া উপজেলার চাচুড়ি ইউনিয়নের সুমেরুখোলা পাশাপাশি এলাকা।
এদু’এলাকার উপরদিয়ে ৮০দশকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ জমি অধিগ্রহণ করে নির্মান করে। ভেড়িবাঁধের বরপিড বা মাটি খননকৃত জলাস্থলে জমির সাবেক
মালিক ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার শ্রমজীবী মানুষেরা কয়েকটি জলার ঘেরে কয়েক যুগধরে ৩১ জনে সমবায় পদ্ধতিতে মাছের চাষ করে আসছে।
ইতিমধ্যে বাগডাঙ্গা এলাকার আব্দুর রব মোল্যার পুত্র নাজমুল মোল্লা’র নেতৃত্বে মাছের ঘের দখলের কয়েকবার চেষ্টা চালায়। এঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করলে জনপ্রতিনিধি ও স্থানিয় ভাবে নাজমুল ও তার পক্ষের ৩ জনসহ মোট ৪ জনকে সমিতির সদস্য করে ৩৫ সদস্য মাছ চাষ করে আসছিল।
২১জুলাই২০২২ রাতের যে’কোন সময় ঘেরে’র মাছ করে চুরি করে নেয়। পরে বিষ প্রয়োগ করে বাকি মাছ নষ্ট করে। সকালে মাছ চাষিরা সংবাদপেয়ে ঘেরে এসে অনেই কান্নায় ভেঙ্গ পড়েন। তারা সরাসরি অভিযোগ করেছে – নাজমুল,ইমরুল, রহমত, জুলহাস, আনিস এরা দীর্ঘদিন ধরে মাছের ঘের দখলনিতে ব্যার্থ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছে। সম্প্রতি নাজমুল পুনরায় সমিতির সদস্যদের নানান ভাবে উত্যাক্ত ও হুমকি দিয়ে আসছিলো। আমরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
তারা আরো জানায়,- ২এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বর গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও কালিয়া থানা পুলিশকে ঘটনা জানানো হয়েছে।
উপরন্তু নাজমুল আমাদের ফাঁসিয়ে মাছের ঘেরটি দখলনিতে সকল প্রকার প্রচেষ্টা অব্যাহত রখেছে বলে জানায়।
অভিযুক্ত নাজমুলের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা চালিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।