মনির খান বিশেষ প্রতিনিধি।
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার লক্ষ্মী পাশা সি এন্ড বি চৌরাস্তায় অবস্থিত মোর্শেদা ক্লিনিক। ওই ক্লিনিকের বিল্ডিং মালিক লোহাগড়া বাজারের ঔষধ ব্যবসায়ী কচি।
এই ক্লিনিকের মালিকের গাফিলতিতে পূর্বে ও একজনের বিদ্যুৎস্পর্শে দুই হাত দুই পা কেটে ফেলতে হয়েছে, এবং সে পরবর্তীতে মারা যায়।
অদ্য ৮ আগষ্ট ২০২২ তারিখ দুপুরে তেমন ই একটি দুর্ঘটনায় বিদ্যুৎ স্পর্শে তামিম ফকির (১৪) নামের একটি ছেলে ৩৩০০০ ভোল্ট বিদ্যুৎ এর তার স্পর্শে শরীরের ৭৫% পুড়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। প্রাথমিক ভাবে লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবার পর, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে জরুরী ভাবে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
তামিম ফকির হলেন লোহাগড়া উপজেলার রাধানগর গ্ৰামের মারুফ ফকির এর ছেলে। মোর্শেদা ক্লিনিকে প্রায় ই দুর্ঘটনায় রুগী মারা যাচ্ছে। নেই কোন নার্সিং কোর্স করা নার্স। ডা: থেকে ও নাই। নিয়মিত ডা: পাওয়া যায় না। ক্লিনিক মালিক ক্লিনিক খুলে টাকার পিছে পড়ে আছে।
অপারেশন করছে এ্যানেসথেয়া ডা: ছাড়া। পরিক্ষা নিরিক্ষা ছাড়া ই অপারেশন করে ডা: লাপাত্তা।
বাকি রুগী সুস্থ করতে অ দক্ষ নার্সের সেবা, মরছে রুগী। খালী হচ্ছে মা বাবার কোল, এই তো হলো লোহাগড়ার ক্লিনিকের সেবা।